Ahasan
1)

ভিক্ষুক :- স্যার.. ২০টা টাকা দেন.. কফি খাবো।
লোক :- কেন ?? কফি তো ১০ টাকা কাপ..
ভিক্ষুক :- স্যার, সাথে গার্লফ্রেন্ড আছে তো, তাই..
লোক :- ভিক্ষুক হয়ে গার্লফ্রেন্ড ও বানিয়েছ..
ভিক্ষুক :- জ্বী না স্যার.. গার্লফ্রেন্ডই বরং আমাকে ভিক্ষুক বানিয়েছে ।।

2)

প্রেমিকাঃ তুমি কি আমায় ভালোবাস?
প্রেমিকঃ বিশ্বাস না হলে পরীক্ষা করো?
প্রেমিকাঃ ধরো তোমার সার্টের পকেটে মাত্র 500 টাকা আছে, আমি 500 টাকাই চাইলাম, তুমি দিতে পারবে?
জরুরি টাকাটায় প্রেমিকা চোখ পরেছে দেখে, বিব্রত প্রেমিক নিজেকে সামলে নিয়ে বললো, কেনো পারবো না, একশবার পারবো | তবে পরীক্ষা তারিখটা একটু পিছানো যায় না |

3)

একবার এক মহিলা মারা গেছেন। লাশ নিয়ে যাচ্ছেন তার স্বামী। স্বামীর পিছনে একটি কুকুর, এর পিছনে কয় এক হাজার লোক। এক লোক এসে স্বামীকে জিজ্ঞাসা করলো যে,
–কি হইছে ভাই…এত লোকজন কেন?
–আমার বউ মারা গেছে
– সরি, তো কিভাবে মারা গেল?
–ওইযে কুকুরটা দেখতে পাচ্ছেন এর কামড় এ
– ভাই আমারে একটু ধার দিবেন আপনার কুকুরটা।
– ঠিক আছে তাইলে লাইন এর পিছনে গিয়া সিরিয়াল দেন।

4)

স্ত্রীঃআমি একটা কথা বলি?
স্বামীঃ হ্যা বলো
স্ত্রীঃ মারবেনাতো !
স্বামীঃ না
স্ত্রীঃ আমি মা হতে চলেছি
স্বামীঃ আরে এটাতো খুশির কথা , এর জন্য তোমাকে মারব কেন?
স্ত্রীঃ বিয়ের আগে যখন আমার বাবাকে এই কথা বলেছিলাম তখন অনেক মার খেয়েছিলাম

5)

ছেলেঃ বাবা আমি কত বড় হলে আম্মুকে না বলেই বাইরে যেতে পারবো?
বাবা (দীর্ঘ শ্বাস নিয়ে বললো): এত বড়তো আমিই হই নাই

6)

বাড়ি থেকে পালাচ্ছে এক তরুণী। গেটের কাছে অপেক্ষা করছে তার প্রেমিক। উভয়ের মধ্যে কথা হচ্ছে-
প্রেমিক : তোমার বাবা টের পাননি তো?
প্রেমিকা : উনি বাসায় নেই।
প্রেমিক : বল কী? এত রাতে বাসার বাইরে?
প্রেমিকা : আমাদের জন্য ট্যাক্সি ডাকতে গেছেন।

7)

দিন এক রোগী ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল, “ডাক্তার সাব, আমার একটা অদ্ভুদ রোগ হয়েছে।”
ডাক্তার বললেন, “কি রকম ? ”
রোগী বলল, “আমি অল্পতেই রেগে যাই। গালাগালি করি”
ডাক্তার বলল, “ব্যাপারটা একটু খুলে বলুন তো।”
রোগী বলল, “হারামজাদা, কয়বার খুলে বলব!!!”

8)

এক রোগী অপারেশন থিয়েটার থেকে ছুটে পালাচ্ছেন । তাকে এভাবে ছুটতে দেখে এক ডাক্তার তার পথ আগলে দাঁড়ালেন।
ডাক্তার : ব্যপার কী, আপনি এভাবে পালাচ্ছেন কেন?
রোগী : সাধে কী আর পালাচ্ছি?
ডাক্তার : ঘটনাটা খুলেই বলুন না।
রোগী : নার্স বলছেন, খুব সহজ অপারেশন, ভয়ের কোনো কারণ নেই।
ডাক্তার : নার্স তো ঠিকই বলেছেন।
রোগী : তিনি কথাটি আমাকে বলেননি, বলেছেন যিনি অপারেশন করবেন, সেই ডাক্তারকে।

9)

অপারেশরেন রুগীকে কয়েকদিন পরে দেখে -
ডাক্তারঃ আরে আপনি! কি খবর? এখন কেমন আছেন? কোন সমস্যা হচ্ছে না তো?
রোগীঃ না, কোন সমস্যা হচ্ছে না। তবে হয়েছি কি এখন দম নেয়ার সময় আর ছাড়ার সময় বুকের ভেতরটায় টিকটিক শব্দ করে।
ডাক্তারঃ (বেশ আনন্দের সঙ্গে) তাইতো বলি, আমার এত দামি ব্রান্ডের হাত ঘড়িটা কই গেল?

10)

রোগী : ডাক্তার সাহেব আমি খুব চুলকানির সমস্যায় ভুগছি। দয়া করে আমাকে একটা ওষুধ দিন।
ডাক্তার : দোকান থেকে এই ওষুধটা কিনে নিন।
রোগী : এতে কি চুলকানি সেরে যাবে?
ডাক্তার : আমি আপনার নখ বড় করার ওষুধ দিয়েছি। যাতে আপনি ভালোভাবে চুলকাতে পারেন।

11)

রোগীঃ ডাক্তার সাব, আপনি বলেছেন চশমা নিলে আমি পড়তে পারব।
ডাক্তারঃ নিশ্চয়ই এ বিষয়ে সন্দেহ কি?
রোগীঃ তাহলে ভালোই হবে। আমিতো পড়তে জানতাম না ।

12)

ডাক্তারঃ মনে হয় ঔষধ টায় কাজ হয়েছে। আজ আপনার কাশির আওয়াজটা বেশ ভাল ঠেকছে।
রোগীঃ ভাল তো ঠেকবেই। কাল সারা রাত জেগে কাশিটা প্রাকটিস করেছি যে!

13)

ডাক্তার এর কাছে রোগীর ফোন।
রোগী : ডাক্তার সাহেব আমাকে বাঁচান! আমি মনে হয় ১০ মিনিটের মধ্যে মারা যাবো।
ডাক্তার : একটু অপেক্ষা করুন, আমি ২০ মিনিটের মধ্যে আসছি।

14)

ডাক্তার সাহেব, আমার ছেলে আমার কলম গিলে ফেলেছে তাড়াতাড়ি আসুন |
আপাতত পেন্সিল দিয়ে কাজ চালিয়ে নিন | আমি আসছি |

15)

ডাক্তারঃ এক্স-রে করে দেখলাম, আপনার পেটে অনেক চামচ জমা হয়েছে। কেন বলুন তো?
রোগীঃ আপনি তো বললেন দৈনিক দুই চামচ খেতে।

16)

বলো তো সেক্স করার সময় ছেলে না মেয়ে কে বেশি আনন্দ পায়?
: অব্যশই মেয়ে |
: কেন ?
: যখন কাঠি দিয়ে কান খোঁচাও আরামটা কোথায় লাগে, কানে না লাঠিতে ??

17)

একলোক এক ট্রাফিক মহিলাকে বিয়ে করল | বাসর রাতের পরদিন ট্রাফিক মহিলা ১০০০ টাকা জরিমানা করল এভাবে
-ওভার স্পীড ৩০০
- হেলমেট না পরা ৩০০
- রং ওয়ে এট্রি ৪০০

18)

এক লোক ডাক্তার দেখাতে গেছে কারন তার ... দাড়ায় না | ডাক্তার শুনে বললেন, বিয়ে করছেন?
: না |
: প্রেমিকা আছে ?
: না |
: পরকীয়া করেন ?
: না |
: টানবাজার যান ?
: না |
: মাস্টারবেট করেন?
: না |
ডাক্তার ক্ষেপে বললেন, " ওই মিয়া, তাহলে দাড়া করায়ে কি করবেন? ক্যালেনডার টাঙ্গাইবেন!!!"

19)

এক ফরাসী, এক ইতালীয় আর এক বাঙালি ট্রেনে বসে নিজেদের বিবাহিত জীবন নিয়ে গল্প করছে।
ফরাসী বলছে, ‘গত রাতে আমার বউকে চারবার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।’
ইতালীয় বলছে, ‘গত রাতে আমার বউকে ছয়বার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।’
বাঙালি চুপ করে আছে দেখে ফরাসী তাকে প্রশ্ন করলো, ‘তা তুমি গত রাতে তোমার বউকে ক’বার আদরসোহাগ করেছো?
বাঙালি বললো, ‘একবার।’
ইতালীয় মুচকি হেসে বললো, ‘তোমার বউ সকালে তোমাকে কী বললো?’
‘ওগো, থামো, আর না …।’

20)

এক লোকের তিনটি বিচি | সে এটা নিয়া খুবই চিন্তিত | লজ্জায় কাউকে বলতে পারছে না | উপায় না দেখে ডাক্তারের কাছে গেল |
লোক : লজ্জিত হয়ে ডাক্তারকে বলছে, ডাক্তার সাহেব আপনার আর আমার মিলে ৫ টি |
ডাক্তার : কি বলেন বুঝতে পারছি না |
লোক : আরে আপনার আর আমার মিলে ৫ টি |
ডাক্তার : কিছুই বুঝতে পারছি না | পরিস্কার করে বলুন |
লোক : উপায় না দেখে বলল, আপনার আর আমার মিলে ৫ টি বিচি ||
ডাক্তার : তাহলে কি আপনার ১ টি ??

21)

বাবুর বড় বিপদ, ২৫ ইঞ্চি দীর্ঘ প্রত্যঙ্গ নিয়ে গাড্ডায় পড়েছে সে। কোনও মেয়েকে সে ঠিক খুশি করতে পারে না, আবার এই আকৃতি নিয়ে তার নিজেরও নানা হাঙ্গামা। একদিন জঙ্গলে এক দরবেশ বাবার আস্তানায় ধর্ণা দিলো সে। তার সমস্যার কথা খুলে বলে কাকুতিমিনতি করে জানালো, বাবা যদি কোনোভাবে ২৫ ইঞ্চি থেকে তাকে ১০-এ নামিয়ে আনতে পারেন, সে সারাজীবন কৃতজ্ঞ থাকবে।
দরবেশবাবা মিনিট পাঁচেক চোখ বুঁজে ধ্যান করে বললেন, “এখান থেকে সোজা উত্তর দিকে বনের এভতর পাঁচশ কদম হাঁটলে একটা কুয়ো পাবি। ওখানে বাস করে এক মাদী ব্যাং, কিন্তু মানুষের জবানে কথা বলে। তাকে শুধাবি তোকে সে বিয়ে করতে চায় কি না। যদি উত্তরে না বলে, ৫ ইঞ্চি কমে যাবে। এখন যা বেটা। হক মাওলা!”
বাবু ৫০০ কদম এগিয়ে কুয়ো খুঁজে পেলো। ভেতরে উঁকি দিয়ে দেখলো, বাস্তব, একটা ব্যাং বসে। সে গলা খাঁকরে শুধালো, “ইয়ে ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”
গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, “না!”
বাবু টের পেলো, ২০-এ নেমে গেছে সে। কিন্তু এতেও অসুবিধা হবে ভেবে সে আবারো জিজ্ঞেস করলো, “ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”
আবারও গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, “না!”
বাবু ১৫-তে নেমে এলো।
উল্লসিত বাবু আবারো জিজ্ঞেস করলো, “বলি ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”
এবার উত্তর এলো, “এক কথা কতবার বলবো তোকে ব্যাটা হারামজাদা? না, না, না!”

22)

বনের রাজা টারজান তিরিশ বছর ধরে জঙ্গলে বাস করছে, সেখানে নানারকম পশুপাখি থাকলেও কোন মানুষ নেই। উদ্ভাবনী মস্তিষ্কের অধিকারী টারজান তাই বিভিন্ন গাছের গায়ে ফুটো করে নিয়েছে, প্রথম রিপুকে মোকাবেলা করার জন্যে।
মহিলা সাংবাদিক জেন একদিন জঙ্গলে গিয়ে দেখলো, টারজান মহা উল্লাসে একটি গাছের সাথে প্রেম করে চলছে।
এই দৃশ্য দেখে জেন খানিকটা ভালোবাসা, খানিকটা অনুকম্পা বোধ করলো টারজানের জন্যে, সে জামাকাপড় খুলে আড়াল ছেড়ে বেরিয়ে এসে টারজানের উদ্দেশ্যে নিজেকে নিবেদন করলো।
টারজান তখন গাছ ফেলে ছুটে এসে জেনকে অবাক চোখে কিছুক্ষণ দেখলো, তারপর জেনের পেটে কষে একটা লাথি মারলো।
পেট চেপে ধরে মাটিতে লুটিয়ে পড়লো জেন। ‘জংলি ভূত, আমি তোমাকে প্রেম নিবেদন করলাম, আর তুমি কি না আমাকে লাথি মারলে?’ চেঁচিয়ে উঠলো সে।
টারজান এগিয়ে এসে জেনকে জাপটে ধরে বললো, ‘সবসময় চেক করে দেখি, কাঠবিড়ালি আছে কি না।’

23)

বাবুর অফিসের কাজে মন বসে না। তার গা ম্যাজম্যাজ করে, মেজাজটাও খারাপ হয়ে থাকে।
বস একদিন ডাকলেন তাকে।
'শোনো, এভাবে তো চলবে না। তোমাকে চাঙা হতে হবে। আমারও এরকম হতো আগে। তখন কী করতাম জানো? লাঞ্চ আওয়ারে বাড়ি চলে যেতাম। তোমার ভাবীর হাতের মজার রান্না খেয়ে, ঘন্টাখানেক তাকে চুটিয়ে আদর সোহাগ করতাম ... হে হে, বুঝতেই পারছো, কী বলতে চাইছি। এরপর থেকে আমি একদম চাঙা, কোন সমস্যা হয় না। তুমিও ওরকম একটা কিছু করে দেখো, ফল পাবে।'

হপ্তাখানেক পর বস দেখলেন, অফিসে বাবুর কাজ চলছে দারুণ। টেলিফোন, ফ্যাক্স, কম্পিউটার নিয়ে দক্ষযজ্ঞ কান্ড একেবারে। বস হাসলেন, 'কী মিয়া, পরামর্শ কাজে লাগলো?'

বাবু উৎফুল্ল গলায় বললো, 'জ্বি স্যার, একেবারে হাতে হাতে। আর ভাবীর হাতের রান্না তো অপূর্ব!'

24)

নিজের ইচ্ছেশক্তি পরীক্ষার জন্যে এক ভদ্রলোক ঠিক করলেন, তিনমাস তিনি স্ত্রীর সাথে মিলিত হওয়া থেকে বিরত থাকবেন। এ ব্যাপারে তাঁর স্ত্রীর তেমন আগ্রহ না থাকলেও ভদ্রলোকের প্রস্তাবে রাজি হলেন তিনি।
প্রথম কয়েক হপ্তা তেমন একটা সমস্যা হয়নি। দ্বিতীয় মাস থেকে শুরু হলো সমস্যা। ভদ্রমহিলা তখন বোরখা পরে আর রসুন চিবিয়ে ঘুমুতে গেলেন। বহুকষ্টে দ্বিতীয় মাস কাটানোর পর তৃতীয় মাস থেকে সত্যিই খুব কষ্ট হতে লাগলো। মহিলা বাধ্য হলেন ভদ্রলোককে ড্রয়িংরূমের সোফায় ঘুমুতে পাঠানোর জন্যে, আর রাতে নিজের ঘরের দরজায় খিল এঁটে রাখতে হলো তাঁকে।
এমনি করে তিনমাস শেষ হলো। একদিন ভোরে শোবার ঘরের দরজায় টোকা পড়লো। ঠক ঠক ঠক।
‘বলো তো আমি কে?’ ওপাশ থেকে ভদ্রলোকের গলা ভেসে এলো।
‘আমি জানি তুমি কে!’ উৎফুল্ল গলায় বললেন মহিলা।
‘বলো তো আমি কী চাই?’
‘আমি জানি তুমি কী চাও!’
‘বলো তো আমি কী দিয়ে দরজায় নক করছি?’

25)

শপিং সেরে বাড়ি ফিরতেই ছোট্ট বাবু তার মাকে বললো, “মা মা, আজ কী হয়েছে শোনো, আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে ঢুকলো। তারা দু’জন সব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো …।”

এটুকু শুনেই বাবুর মা তাকে থামিয়ে দিলেন। মুখখানা গম্ভীর করে বললেন, “ব্যস, আর একটা শব্দ না। এবার বাবা ফিরলে তুমি যা দেখেছো, তা আবার ঠিক ঠিক বলবে, কেমন?”

বাবুর বাবা বাড়ি ফিরতেই বাবুর মা মুখ ঝামটা দিলেন। “তোমার মতো একটা লম্পটের সাথে আমি আর সংসার করবো না।”

বাবুর বাবা ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে বললেন, “কেন?”

তখন বাবুর মা বললেন, “বল বাবু, কী দেখেছিস গুছিয়ে বল।”

বাবু বললো, “আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে ঢকলো। তারা দু’জন সব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো, তারপর তুমি আর আক্কাস আঙ্কেল গত পরশু দিন দুপুরে যা করেছিলে, বাবা আর টিনা আন্টি তা-ই করতে লাগলো …।”
Ahasan

Blog এর লেখা রঙ্গীন এবং ফ্রন্ট ছোট-বড় করা ত আপনারা শিখে ফেলছেন।
কিন্তু মাত্র ৭ টা color এ আমার মন ভরল না।
Blog চাই হাজার হাজার colour এ রঙ্গীন করতে।

এজন্য আপনাকে তেমন কিছুই করতে হবে না। আমি নিচে একটি এইচ-টি-এম-এল এর কোড দিচ্ছি এটি লেখার প্রথমে paste করে পছন্দ সই কলার code এবং কত সাইজের ফ্রন্ট চান সেই সাইজের ভেল্যু উল্ল্যেখ করে দিলেই আপনার লেখা আপনার মনের মত রঙ্গীন হয়ে উঠবে এবং সাইজ ও বড় ছোট করা যাবে।

p style="font-size: 20pt; color: #cc0033"

এই লাইনটা copy করে শুরুতে এবং শেষে < >এই কোডটি লাগিয়ে দিবেন এবং color code chart থেকে পছন্দ মত color code দিবেন। ৬ digit color code এ যেকোন ৬ টা digit দিলেই ১ টা নতুন color হয়ে যাবে।
Ahasan

আমার Classmate ধর্ম ভী্রু নূ্রুর Primary school job এর শুরুর দিকের ঘটনা।
হেডমাষ্টার সাহেবের এক হাস্যকর উক্তিতে আমরা হাসতে হাসতে গড়াগড়ি।
তখন স্কু্লে গরীব ছাত্রদের গম দেওয়া হত।
হেডমাষ্টার সাহেবের কাছে নূ্রুর প্রশ্ন: Sir ছাত্রদের কে ত ৫ কেজি গম দেওয়ার কথা কিন্তু সারে ৪ কেজি দেওয়া হইতেছে যে?
হেডমাষ্টার সাহেব: জানেন ত আমাদের salary কম তাই এখান থেকে আমরা কিছু উপরি পয়্সা পাই।
নূ্রু: Sir এই উপরি পয়্সা খাওয়া কি ঠিক?
হেডমাষ্টার সাহেব: না:… এটা খাওয়া ঠিক না, তাইত আমরা এই পয়্সা খাই না, রিক্সা ভারা টারা দিয়া দেই।
Ahasan

উপকরণ কি লাগবে:
ময়দা-১ কাপ
দুধ- ১ কাপ
ডিম-২ টি
লবন-পরিমান মত
ভাল করে মিক্স করে নিন

প্রস্তুত প্রণালী:
ফ্রাই প্যান এ সামান্য তেল দিয়ে ১/৩ অংশ করে ৩ বার ডেলে ভেজে নিন।একটু জেলি মেখে খেয়ে নিন।
Ahasan
অনেক নারী আমাকে দিয়েছে প্রেম
বাড়িয়েছে হাত, শুনিয়েছে, ভালোবাসি
তাতে পেয়েছি কি প্রেম? আমি
ভীষণ করে চেয়েছি, বারে বারে
এখনো চাই

জীবনানন্দকে দুদণ্ড শান্তি দিয়েছিলেন
নাটোরের বনলতা সেন।
কিন্তু একুশ শতকের এই কবিকে
না! কেউ না!

ভোরের দিগন্তে যখন সূর্য ওঠে
ভাবী কোনো নারীর প্রেমে দিনের সত্য ধ্রব হয়ে উঠবে
আমার সামনে এসে দাঁড়াবে বলবে, কবি, তোমাকে চাই।
রাতের অন্ধকারে জোনাকী ঝিলিককে ভাবি
প্রেমে আকুল কোনো নারীর ইশারা

সন্ধ্যার রাস্তার মোড়ে বা পার্কের ধারে
অন্যেরা বনিতা বলে, আমি বলি পবিত্র মানবী
সুখ ও দুঃখের মিশেলে আলো আঁধারে ইশারা করে

ভুলে যাই জীবনানন্দকে, ভুলে যাই রাতকে দিনকে
ফিরে যাই জন্ম পৃথিবীতে।

পবিত্র মানবী আমার, পৃথিবীর উত্তাপ বেড়েছে
পর্বত চূড়ায় বরফ গলছে-ভেতরে ক্ষরণ চলছে
বাহিরে দালান উঠছে আকাশ ছুঁইছে, পৃথিবী কাঁদছে
সাগর মাটিতে উঠে আসছে, জলরাশি উত্তাল হচ্ছে
পৃথিবী দোষে ভরে গেছে।

পবিত্র মানবী চোখে ভবিষ্যতের ভয়াবহতা
তাঁর গাঢ় লিপষ্টিক প্রথম সূর্যের কথা বললো
তাঁর কপালের টিপ চন্দ্রের কথা বললো।

তাঁর দাঁড়ানো ভাষ্কর্যমূর্তির কাছে মোনালিসা কেন,
পৃথিবীর তাবৎ চিত্রকর্ম ফেল! ফেল! ফেল!
পৃথিবীর কবিতারা তাঁকে ঘিরে দাঁড়ালো।

কবি এক দণ্ড এই দৃশ্য দেখার সুযোগ পেয়েছিল,
কবি বর পেয়েছিল কবিতার
কবির রিক্সা দ্রুত চলে গেল।
Ahasan
গুণের চির অনাবৃতা হে নগ্নতমা
নদীর জল তোমাকে যেভাবে পেয়েছে
আমি সেভাবে পাই নি!

লাক্স সাবান যেভাবে তোমাকে ছুঁয়েছে
আমি সেভাবে ছুঁইনি।
মেডলিন লিপস্টিক যেভাবে তোমাকে চুমু খেয়েছে
আমি সে সুযোগ পাই নি।

প্রসাধন ঘরের চারদেয়াল তোমাকে যেভাবে দেখেছে
আমি সেভাবে তোমাকে দেখিনি।
গাঢ় অন্ধকার যেভাবে তোমাকে আলিঙ্গন করেছে
আমি তো তা পারি নি।

দিনের আলো যেভাবে তোমাকে দূরে সরিয়েছে
আমি সে প্রশ্রয় পাই নি
বেসিনের জল যেভাবে তোমার হাত ধরেছে
আমি সে সুযোগও পাই নি

তোমার হাতের বই বুক পর্যন্ত যেভাবে গড়িয়েছে
দেখে তো আমার ঈর্ষাই হয়েছে
এভাবে স্পর্শকাতর কবি ঈর্ষাকাতর হয়েছে
করেছে ভ্রমণ স্বপ্নের ভিতর
ঘুরেছে ঘোরে ঘোর ঘোরতর।

ম্যাক্সির ভিতর যেভাবে তুমি ঢুকেছো
আমার আলিঙ্গনে সেভাবে তুমি আসো নি
রাতের আকাশ যেভাবে তোমাকে দেখেছে
বৃষ্টির জল যেভাবে তোমাকে জড়িয়েছে
দিনের সূর্য যে উত্তাপ তোমাকে দিয়েছে
তোমার শরীরে পৃথিবীর পরে
আমি সে সুযোগ পাই নি।

ভোরের বায়ু তোমার এলায়িত চুলে
যেভাবে হাত বুলিয়েছে
এই কবি কি সে সুযোগ পেয়েছে?
ভিনদেশী পারফিউম তোমার গাঁয়ে যেভাবে গন্ধ মেখেছে
এই কবি কি তা পেরেছে?
Ahasan
ধরে নাও তোমাকে আলিঙ্গন করব
আমার একটি হাত নেই
তোমার সাথে নাচব
আমার একটি পা নেই
তোমাকে দুচোখ ভরে দেখব
আমার একটি চোখ নেই
দু’কান ভরে শুনব তোমার কথা
আমার একটি কান নেই
তাতে কি? তুমি আছ তো।

ধরে নাও এর উল্টোটা
আলিঙ্গন করার জন্য আমার দুটি হাত আছে
নাচার জন্য আমার দুটি পা আছে
দেখার জন্য আমার দুটি চোখ আছে
কথা শুনার জন্য আমার দুটি কান আছে
মোট কথা আমার সবই আছে
শুধু তুমি নেই। না ! মানি না।